হাতে না পেয়ে তলোয়ার পেলাম ফুল এর কলি!
বন্দুক এর গুলি বিঁধতে রইলো বুকে।
ধরে ছিলাম কাগজ আর কলম,
পৃথিবী নিক্ষেপ করিল মমতা।
জাপটে ধরি যৌক্তিকতা,
ওরা শুধু বললো ভালোবাসার কথা।
জড়ালাম ধরিত্রীর মায়ায়,
শুনলাম গগনের গীতিকাব্য!
পড়ে রইলাম বিশ্ব মায়ের ছায়ায়!
সে কি মধু, আহা মধু,
ও যে গভীর মধুর জাদু!
ডুবিলাম আহা মধুর জলে,
মতিলাম আহা ইন্দ্রিয় তান্ত্রিক নৃত্যে।
থামিলোনা কোনো ঢেউ আমারে,
ভাসিয়া গেলাম নির্ঝর বক্ষে।
ধরণীধর্ যে ছাড়িয়া দিলো
আহা মেঘের চূড়া হইতে!
মৃত্তিকা মোড়ে টানিয়া নিলো
শক্ত সত্যের পথে!
সত্য ছিনিয়া নিলো মেঘের ছায়া,
দেখিলাম রবির বিশালতা আর ইতিহাস।
রবি আনিল রাত্রি, দেখিলাম মৃত তারা।
মরিয়া তারা হইলো মেঘ,
জ্বলিয়া নবজাতকেরা নিলো নিঃশ্বাস।
হারিয়া গেলো মেঘ!
আমি সেই মৃত তারার অনুসূচনা,
যে দেখিয়া মহাকাশ আর মহাকাল
নিজেকে বুঝিতে চাহিয়া প্রসব করিল আমায়।
সেই আমি দেখিলাম জনকের দেহাবশেষ;
দেখিলাম আমি যুদ্ধ, দেখিলাম মাকড়ের জাল,
আর কে নিলো কার দেশ।
দৃশ্যকাব্য করে এরা ভুলিয়া আপন তাৎপর্য।
জগৎ মায়ায় মাতে এরা, মিথ্যে প্রভু খোঁজে এরা,
সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করে যারা!
দেখিতে পায়না মহা-আত্মার ছবি।
বধির, তারা বধির, করে মৃত্যুর ভয়!
শুনিতে পায়না তারা আপন কলের ডাক।
যারা খোঁজেনা আপন যুক্তি,
নিশ্চয়ই তারা মৃত!
যারা হারায়না আপন ধ্যানে,
সদাই তারা অতৃপ্ত!
ডুবিয়া আমি উর্ধে উঠিয়াছি,
মনোদেহের বিষ পান করিয়াছি!
আমি মহান, আমি উত্থান,
আমি পাষান, আমি নিষ্প্রান!
বিস্ময় আমি বিস্ময়ের,
আমি চির উজ্জ্বল, চির সত্য!
আমি নিঃচার মাথার ব্যথা,
আমি আপন মনের খুদা,
আমি সেই মহা-আত্মা!
চেয়ে দেখো আমায়,
দেখবে তুমি নিজেকে!
চেয়ে দেখো আমি আছি,
আমি ছিলাম, আমি থাকবো!
তুমি ছিলে, তুমি থাকবে
যেভাবে সত্য ঘিরে আসবে!
মহা-আত্মা, তুমি মহা-আত্মা,
তুমি আপনার নাহি ছিলে!
Sometimes this old heart feels young,With a thousand words waiting to burst out of itThey…
দেশের বিখ্যাত এক শিল্পগ্রুপের মালিক তিনি । জীবনে বহু অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ পোড় খাওয়া লোক ।…
আজ থেকে ৪৮ বছরেরও বেশি সময় আগে সর্বশেষ পৃথিবীর মানুষ চাঁদের বুকে তার পদচিহ্ন রাখে।…
In the event that a patient comes into a facility, guileless to the extraordinary advantages…
Science, to be at its best, should be a social cycle. The joint effort between…
This website uses cookies.